এখন প্রতিটি সমাজে উঠতি বয়সী তরুণ যুবকদের উৎপাত বেড়ে গেছে, তারা বুক ফুলিয়ে যখন খুশি জড়িয়ে পড়ে মারামারি হানাহানিতে। তাদেরকে কেউ দেখেও না দেখের ভানকরে অনেকেই! তাদের চলাফেরা কথাবার্তা এককথায় বেয়াদবি। এখন তাদের উৎপাতে শিক্ষিত মুরুব্বিদের রাস্তায় দেখা যায়না। একটা সময় ছিলো, যখন আমরা ছোট ছিলাম মুরুব্বি দেখলেই একটা ভয় বিরাজ করতো মনের মধ্যে। এই মনে হয় আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করবে।
আর এই জুগের উঠতি বয়সী তরুণ যুবকদের হাতে সিগারেট দেখা যায়, তারা কোন মুরুব্বিদের তোয়াক্কা করেনা। দিব্বি সিগারেট ফুঁকে চলছে। তাদের এই চলাফেরার পিছনে কোনো রাজনৈতিক দলের বড়ভাই এর অদৃশ্য ইশারায়চলে। যার কারণে তারা রয়েযায় ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
যদি এই ভাবে চলতে থাকে তাহলে সমাজ থেকে জুলুম নির্যাতন সন্ত্রাসী কখনো নির্মূল করা সম্ভবনয়। তাই আসুন আমরা আমাদের সমাজের দিকে একটু সজাগ দৃষ্টিদেই। ফলে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টিকারি কখনো সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করতে সাহস পাবেনা।
তারা কারা? তারা আমাদের কারো সন্তান, কারো ছেলে, কারো ভাতিজা, ভাগিনা, নাতি, ছোটভাই। তারা এই সমাজেরই সন্তান। তাদের এহেনো কার্যকলাপে ভবিষ্যতও কিন্তু অন্ধকার। সুতরাং আসুন এদের ভবিষ্যত যেনো অন্ধকারে চলে না যায় সে লক্ষ্যে আমরা একটু সচেতন হই। ফলে আমরা একটি সুন্দর সমাজ পাবো।
একটি সুন্দর সমাজ গড়তে পারলে আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ পাবো। জুলুম নির্যাতন সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল থেকে হয়না। সমাজ থেকেই জন্মনেয় জুলুম নির্যাতন সন্ত্রাসী। প্রতিটি সমাজে যদি সবাই সুন্দর শৃঙ্খলা, আদব কায়দার শিক্ষা নিতেপরি, সবাই সচেতনাতা সৃষ্টি করতে পরি, তাহলেই সুন্দর সমাজের পাশাপাশি আমার সোনার বাংলাদেশ গড়তে পারবো।
গাজী নজরুল ইসলাম, প্রতিনিধি, দুরন্ত সত্যের সন্ধানে (দুসস)
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply