আনোয়ার হোসেন, যশোর। বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। আনাচে কানাচে ডোবা নায়াল অহরহ দেখা যেত এই জলে ভাসা ফুল। তবে অযত্ম-অবহেলা আর কৃষি জমিতে অধিক পরিমাণে কীটনাশক ও রাসয়নিক সার ব্যবহারের কারণে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। বাংলা নাম শাপলা। ইংরেজি নাম হল ওয়াটারলিলি। শুধু বাংলাদেশ নয় শ্রীলংকারও জাতীয় ফুল শাপলা। শ্রীলংকায় শাপলাকে বলে নীল-মাহানেল। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় সাধারণত পাঁচ প্রকার শাপলা ফুল দেখা যায়। সাদা, লাল, বেগুনি, হলুদ ও নীল। এরমধ্যে সাদা শাপলা হলো বাংলাদেশের জাতীয় ফুল।
যশোর জেলার বিভিন্ন উপজেলার এলাকায় কিছু সাদা শাপলা দেখা গেলেও লাল, হলুদ, নীল, বেগুনি শাপলা প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন এলাকায় খালবিল জলাশয় ও নিচু জায়গায় পানি জমা থাকলে সেখানে প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম নেয় আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা। কিছুদিন আগেও উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে শাপলা ফুল দেখা যেত। তখন পুকুর ও খালবিল, বাঁওড় ও জলাশয়ে লাল, গোলাপী, সাদা, বেগুনি, নীল ও বিরল প্রজাতির হলুদ শাপলা ফোটার কারণে চারিদিকে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্যে পরিণত হতো। বর্তমানে সাদা প্রজাতির শাপলা বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেলেও দেখা যাচ্ছে না গোলাপী, বেগুনি, নীল ও হলুদ শাপলা।
কারো কারো মতে, কপোতাক্ষের নাব্যতা হ্রাস বেতনা নদী বে দখল খালবিল ও জলাশয় ভরাট করে কৃষি জমি, ঘরবাড়ি তৈরি ও ফসলি জমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা হারিয়ে যেতে বসেছে। এক সময়ে ঝিলে বিলে পুকুরে বর্ষা মৌসুমে নানা রঙের শাপলার বাহারি রূপে মানুষের নয়ন জুড়িয়ে যেত। শাপলা ছোটদের খুব প্রিয়। গ্রামগঞ্জের মানুষের কাছে সব্জি হিসেবেও খুব জনপ্রিয় এই শাপলা। অনেকে আবার শাপলা তুলে বাজারে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এছাড়া লাল শাপলার অনেক ওষুধি গুণ রয়েছে।
আনোয়ার হোসেন।
বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। আনাচে কানাচে ডোবা নায়াল অহরহ দেখা যেত এই জলে ভাসা ফুল। তবে অযত্ম-অবহেলা আর কৃষি জমিতে অধিক পরিমাণে কীটনাশক ও রাসয়নিক সার ব্যবহারের কারণে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা। বাংলা নাম শাপলা। ইংরেজি নাম হল ওয়াটারলিলি। শুধু বাংলাদেশ নয় শ্রীলংকারও জাতীয় ফুল শাপলা। শ্রীলংকায় শাপলাকে বলে নীল-মাহানেল। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় সাধারণত পাঁচ প্রকার শাপলা ফুল দেখা যায়। সাদা, লাল, বেগুনি, হলুদ ও নীল। এরমধ্যে সাদা শাপলা হলো বাংলাদেশের জাতীয় ফুল।
যশোর জেলার বিভিন্ন উপজেলার এলাকায় কিছু সাদা শাপলা দেখা গেলেও লাল, হলুদ, নীল, বেগুনি শাপলা প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন এলাকায় খালবিল জলাশয় ও নিচু জায়গায় পানি জমা থাকলে সেখানে প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম নেয় আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা। কিছুদিন আগেও উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে শাপলা ফুল দেখা যেত। তখন পুকুর ও খালবিল, বাঁওড় ও জলাশয়ে লাল, গোলাপী, সাদা, বেগুনি, নীল ও বিরল প্রজাতির হলুদ শাপলা ফোটার কারণে চারিদিকে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্যে পরিণত হতো। বর্তমানে সাদা প্রজাতির শাপলা বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেলেও দেখা যাচ্ছে না গোলাপী, বেগুনি, নীল ও হলুদ শাপলা।
কারো কারো মতে, কপোতাক্ষের নাব্যতা হ্রাস বেতনা নদী বে দখল খালবিল ও জলাশয় ভরাট করে কৃষি জমি, ঘরবাড়ি তৈরি ও ফসলি জমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা হারিয়ে যেতে বসেছে। এক সময়ে ঝিলে বিলে পুকুরে বর্ষা মৌসুমে নানা রঙের শাপলার বাহারি রূপে মানুষের নয়ন জুড়িয়ে যেত। শাপলা ছোটদের খুব প্রিয়। গ্রামগঞ্জের মানুষের কাছে সব্জি হিসেবেও খুব জনপ্রিয় এই শাপলা। অনেকে আবার শাপলা তুলে বাজারে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এছাড়া লাল শাপলার অনেক ওষুধি গুণ রয়েছে।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply