রোজ অর্থ প্রত্যাহ বা প্রতিদিন। কেয়ামত অর্থ মহা প্রলয়। সুতরাং “রোজ কেয়ামত” এর মূল ভাবার্থ পাওয়া যায়, প্রতিদিন মহা প্রলয়। কিন্তু এই রোজ কেয়ামত কে নিয়ে ঠেকিয়ে দেওয়া হয়েছে বাকির খাতায়! রোজ কেয়ামত বলতে বুঝানো হচ্ছে একটি অনির্ধারিত দিবস। যে দিবস সম্পর্কে নিদৃষ্ট করে বলা নেই। কিন্তু আসলেই কি বিষয়টি এমন? না, রোজ কেয়ামত বা তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা, লালনকর্তা ও পালনকর্তা। তিনি সমুদয় সকল কিছুর মালিক ও সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। সত্তা, স্বকীয়তা, গুণ, কর্ম ও ক্ষমতায় তাঁর সমপর্যায়ের কেউই নেই, তার কোন শরিক নেই। দৃশ্য ও অদৃশ্য জগতের সব কিছুই তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন। মহান আল্লাহ পবিত্র আল কোরআনে বলেন, তিনিই আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই; তিনি দৃশ্য তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
রমজান হচ্ছে মুমিনদের জন্য এক বরকতময় মাস, রমজান আসেই হয়তো বান্দাদের সমস্ত গুনাহগুলো ক্ষমা করানোর জন্য, রমজানের প্রথম দিন থেকে আল্লাহ সপ্তম আসমান থেকে প্রথম আসমানে চলে আসবেন! সমস্ত কবরবাসী কে এক মাসের জন্য ছুটি দিয়ে দেওয়া হবে! রমজানের মূল খুটি হচ্ছে দুইটা, প্রথম হচ্ছে নিয়ত,দ্বিতীয় হচ্ছে রোজা ভঙ্গের কারণ, এই দুইটা ঠিক রাখতে হবে! তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
“নফস” একটি আরবি শব্দ যা পবিত্র আল কুরআনে এসেছে যার আক্ষরিক অর্থ হল “সত্ত্বা” এবং একে “মন”, “অহংবোধ” বা “নিঃশ্বাস” হিসেবে অনুবাদ হয়। ১-নফসে-আম্মারা ২-নফসে-লাউয়ামা ৩-নফসে-মোৎমায়েন্না ৪-নফসে-মূলহেমা ৫-নফসে-রাহমানিয়া নফস এই পাঁচটি পর্যায়! পবিত্র কোরআন মাজিদে এ তিনটি নফসের কথা স্পষ্ট ভাবে পাওয়া যায় ‘নফসে আম্মারা’ ‘নফসে লাউয়ামা’ ও ‘নফসে মোৎমায়েন্না’। চতুর্থ নফসটি হচ্ছে ‘নফসে মূলহেমার’ তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
শবে মিরাজ এই শব্দটি ফারসি ও আরবি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত একটি শব্দ। ‘শব’ শব্দটি ফারসি শব্দ যার অর্থ রাত বা রজনী। আরবিতে একে ‘লাইলাতুন’ বলা হয়। ‘মিরাজ’ আরবি শব্দ যার অর্থ সিঁড়ি, ঊধ্বগমন, সোপান, আরোহণ, সাক্ষাত ইত্যাদি। সুতরাং শবে মিরাজ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো রজনীতে ঊধ্বগমন বা রজনীতে সাক্ষাত। পবিত্র শবে মিরাজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল হজরত তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
চলছে ওয়াজ বয়ান নামক বিকট শব্দ দুষনের মাহফিল সভা সমাবেশের মৌসুম। এর পেছনে ব্যায় হচ্ছে লক্ষ থেকে কোটি কোটি টাকা। লক্ষ্য, ছোয়াব নামক অদৃশ্য অশ্বডিম্বের প্রাপ্তি! আর ধর্ম নামক হিংসা বিদ্বেষের প্রচার প্রসার! মাঝখানে চলছে এই কর্মযগ্যকে ঘিরে এক শ্রেনীর অতিউৎসাহী ধর্মান্ধ ধর্মভীরুদের ভিক্ষাবৃত্তি আর যুব্বা আলখাল্লা পরিহিত শুকর গন্ডার মহিষ হস্তি সদৃশ্য আজব চিড়িয়াদের তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
১- আযানের ১ম শব্দ হল আল্লাহ এবং শেষ শব্দ ও হল আল্লাহ। এর মানে আল্লাহই শুরু এবং আল্লহই শেষ। ২- আযান শব্দটি পবিত্র কুরআনে সর্বমোট রয়েছে ৫ বার। আর আমাদের প্রতিদিন নামাজ ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি। ৩- আযানের মধ্যে সর্বমোট শব্দ হল ৫০ টি। আর আল্লাহ মিরাজের সময় হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) কে সর্বপ্রথম ৫০ তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
১। নামাজে দাড়িয়েই প্রথমে আমরা বলি,”আল্লাহু আকবার” অর্থ – আল্লাহ্ মহান। ২। তারপর পড়ি সানা । সানায় আমরা আল্লাহর প্রশংসা করি নিজের জন্য দোয়া করি। “সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবারাকাস্মুকা ওয়া তা’আলা যাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা” অর্থঃ হে আল্লাহ। তুমি পাক-পবিত্র , তোমারই জন্য সমস্ত প্রশংসা, তোমার নাম বরকতময়, তোমার গৌরব অতি উচ্চ , তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
আপনি সেই চিরঞ্জীবের উপর ভরসা করুন, যার মৃত্যু নেই এবং তাঁর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ঘোষণা করুন। তিনি বান্দার ভুল ত্রুটি সম্পর্কে যথেষ্ট খবর রাখেন। তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন। তিনি পরম দয়াময়। তাঁর সম্পর্কে যিনি অবগত, তাকে জিজ্ঞেস করুন। (সুরা আল ফুরকান, আয়াত নং ৫৮, তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
সব- এ-বরাত বা লাইলাতিম মুবা-রাকা বা বরকতময় রাতে আল্লাহ ‘র পক্ষথেকে তার সৃষ্টির জন্য বাজেট পেশ করাহয়। আর সব-এ-কদর বা সম্মানিত রজনীতে আল্লাহ ‘র পক্ষথেকে পেশকৃত বাজেট পাশ করাহয়। পবিত্র আল কোরআনে সব- এ -বরাতের রজনী সম্পর্কে সূরা দুখানের দ্বিতীয় আয়াত থেকে ষষ্ঠ আয়াতে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এখানে তৃতীয় আয়াতে লাইলাতিম মুবা-রাকা বা বরকতময় রাতের তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
মহা গ্রন্থ আল কোরআন যদি সকল মাতৃ ভাষার মানুষেরা নিজনিজ মাতৃ ভাষায় বুঝতে পারে তাহলেই আল কোরআন হয়ে উঠবে মানব জাতির সত্যিকারের জীবন বিধান। সৃষ্টি হবে মহা স্রষ্টার প্রতি আনুগত্য। তৈরী হবে শান্তির আলোকিত পথ। আরবি ভাষাজ্ঞান থাকলেই কিংবা আরবি পড়তে পারলেই কিন্তু আলিম অর্থাৎ জ্ঞানী নয়। আমাদের দেশে এই আরবিজানা জ্ঞানী পন্ডিতদের জ্ঞানের গ্যাড়াকলে তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
শপথ ডুমুর ও যয়তুনের, এবং সিনাই প্রান্তরের তূর পর্বতের, এবং এই নিরাপদ নগরীর। আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে। অতঃপর তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি নীচ থেকে নীচে। কিন্তু যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ও সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে অশেষ পুরস্কার। অতঃপর কেন তুমি অবিশ্বাস করছ শেষ বিচারের? আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্টতম বিচারক নন? (সূরা ত্বীন তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
ইসলামের কোথাও অশান্তি সৃষ্টি করার কথা নেই। দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির কথাও নেই। মাহন আল্লাহ বলেনআর যখন তাদেরকে বলা হয় যে, দুনিয়ার বুকে দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করো না, তখন তারা বলে, আমরা তো মীমাংসার পথ অবলম্বন করেছি। মনে রেখো, তারাই হাঙ্গামা সৃষ্টিকারী, কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করে না। (সুরা বাক্বারা : আয়াত তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
সূরা লাইল (আয়াত ১৮ হইতে ২১) যে আত্নশুদ্ধির জন্যে তার ধন-সম্পদ দান করে। এবং তার উপর কারও কোন প্রতিদানযোগ্য অনুগ্রহ থাকে না, তার মহান পালনকর্তার সন্তুষ্টি অন্বেষণ ব্যতীত। সে সত্বরই সন্তুষ্টি লাভ তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
আল্লাহ রাব্বুল আলআমিন যখন ফেরেস্তাদের সামনে ঘোষণা করলেন। “পৃথিবীতে আমি প্রতিনিধি বানাতে চাই। (সূরা বাকারা আয়াত- ৩০)” তখন প্রকৃতপক্ষে সেটা শুধু একজন পুরুষ (বা হযরত আদম আঃ) কে সৃষ্টি করার ঘোষণা ছিলো না, বরং নর ও নারী সম্মিলিতরূপে যে ‘মানব’ সেই মানব সৃষ্টির ঘোষণা ছিলো। অর্থাৎ সেটা হযরত আদম ও হযরত হাওয়া উভয়ের সৃষ্টির ঘোষণা তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
“আমি আদম সন্তানকে বিশেষ সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছি, তাদেরকে যানবাহন দিয়েছি স্থল ও জলভাগে চলাচলের জন্য এবং তাদেরকে পবিত্র-পরিচ্ছন্ন উৎকৃষ্ট দ্রব্যাদি জীবিকা হিসেবে দিয়েছি এবং আমার সৃষ্টিসমূহের অনেকেরই ওপর শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রাধান্য দিয়েছি। (সূরা বনী ইসরাইল : ৭০) “যে ব্যক্তি আত্মাকে পরিশুদ্ধ রাখল, সে সাফল্য লাভ করল। আর যে ব্যক্তি আত্মাকে কলুষিত করল, সে ধ্বংস তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
১। ইয়া আল্লাহু (আল্লাহ) ২। ইয়া রহমানু (হে দয়ালু) ৩। ইয়া রাহীমু (হে দয়াবান) ৪। ইয়া মালিকু (হে বাদশাহ) ৫। ইয়া ক্বুদ্দূসু (হে পবিত্রতম) ৬। ইয়া সালামু (হে শান্তি দাতা) ৭। ইয়া মুমিনু (হে নিরাপত্তা প্রদানকারী) ৮। ইয়া মুহাইমিনু (হে রক্ষকারী) ৯। ইয়া আজীজু (হে বিজয়ী) ১০।ইয়া জাব্বারু (হে পরাক্রমশালি) ১১। ইয়া মুতাকাব্বিরু (হে বড়ত্ব তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। ‘মহররম’ শব্দের অর্থ সম্মানিত। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর নিকট মাসের সংখ্যা বারো, এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। (সূরা: তাওবা, আয়াত: ৩৬)। এ চার মাসের বৈশিষ্ট্য হলো, যারা বিশেষভাবে এ মাসগুলোতে ইবাদত-বন্দেগি করবে, আল্লাহ তাআলা তাদের বাকি আট মাস ইবাদত করার তাওফিক তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
কুরবানী ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান ও বিশেষ ইবাদত। এটা আদম অঃ এর যুগ থেকে বিদ্যমান ছিল। সূরা মাইদায় (আয়াত ২৭-৩১) আদম অঃ এর দু’সন্তানের কুরবানীর কথা এসেছে। তবে প্রত্যেক নবীর শরীয়তে কুরবানীর পন্থা এক ছিল না। ইসলামী শরীয়তে কুরবানীর যে পদ্ধতি নির্দেশিত হয়েছে তার মূল সূত্র ‘মিল্লাতে ইবরাহীমী’তে বিদ্যমান ছিল। কুরআন মজীদ ও সহীহ হাদীস থেকে তথ্য ও সাংবাদের পরবর্তী অংশ
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)