মোঃ শাহিন আলম পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানে কলাপাড়া হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশন সহ এক্স-রে, আলট্রসনোগ্রাফিসহ সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা রয়েছে। আধুনিক যন্ত্রপাতি।
তারপরও কর্মকালীন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ডাক্তাররা বিভিন্ন ল্যাব-ক্লিনিকে গরিব রোগীদের পাঠায়।
কতিপয় ডাক্তার কমিশনের লোভে অযত্নে পড়ে আছে ওই সকল আধুনিক যন্ত্রপাতি। কয়েকজন ডাক্তারের জন্য জিম্মি হয়ে পড়েছে গোটা হাসপাতালটি। যেন দেখার কেউ নেই। এতে বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।
রোগীদের এত অভিযোগ থাকা সত্বেও কোন প্রতিকার পাচ্ছে না। এনিয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হলেও কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী সাধারন রোগীরা।
সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন কলাপাড়া হাসপাতালে গ্রাম-গঞ্জ থেকে সরকারি হাসপাতালে সরকারিভাবে সরকারি চিকিৎসা করাতে আসেন সাধারণ রোগীরা।
সরকারি নিয়মে ৫ টাকা টিকিট কেটে কতিপয় ডাক্তারের কক্ষে গেলে ডাক্তারের নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে দেয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য। অথচ ওই পরীক্ষা-নিরীক্ষা হাসপাতালেই রয়েছে।
এছাড়াও কলাপাড়া হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও বাহিরে কতিপয় ডাক্তারের মালিকানাধীন ক্লিনিকে নিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে সিজার অপারেশন করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু এই অভিযোগ কার কাছে দেবে, কে শোনে কার কথা। সরকারি কতিপয় ডাক্তার কলাপাড়া হাসপাতালটি বাণিজ্যেতে পরিণত করছে।
কয়েকজন চিকিৎসক বছরের পর বছর কলাপাড়া হাসপাতালে কর্মরত রয়েছে।
তারা কলাপাড়ায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জাগা জমি, গাড়ী বাড়ি করে চলাফেরা তাদের বিলাসিতা।
ভুক্তভোগী রোগীরা জানান, এ হাসপাতালটিতে গ্রামগঞ্জের থেকে সাধারণ রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসে, কিন্তু কতিপয় চিকিৎসকরা হাসপাতালের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা থাকা সত্বেও বাহির থেকে মোট অংকের টাকায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়।
ওই মোটা অংকের টাকা কোথায় থেকে পাবে সাধারণ রোগীরা, একবারও কি ভেবে তারা
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply