July 27, 2024, 7:48 am

তথ্য ও সংবাদ শিরোনামঃ
আওয়ামীলীগের বর্তমান সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে কোটা বিরোধী আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসী তান্ডব চালাতে সমর্থ হয়েছে। দেশের অর্থনীতিকে পঙু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে। বেনাপোল কাস্টমস হাউসের টিবয় হতে কোটিপতি হওয়া এনজিও হারুনের দৌড়ঝাপ শুরু। কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বাংলাদেশেকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পরিণত করতে চেয়েছে। মোবাইল ফোন ইন্টারনেট সেবা আগামী সপ্তাহের রবি অথবা সোমবার চালু হতে পারে দেশের অর্থনীতির চাকা স্থবির, দ্রুত সচল করা অতীব জরুরি। যুবলীগ কর্মী জুয়েলকে নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরে গাছে ঝুলিয়ে রাখে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা ফ্রান্সে দ্রুতগতির রেল নেটওয়ার্কে অগ্নিসংযোগসহ হামলা রেল চলাচল বন্ধ নরসিংদী জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া ৪৮১ জন কয়েদি আত্মসমর্পণ করেছেন। রাজধানীর রামপুরায় ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবন পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৫দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোলও পেট্রাপোল স্থলবন্দরের কার্যক্রম পুনরায় শুরু যশোর জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় যারা সহিংসতা করেছে তারা যেন ঢাকা শহর না ছাড়তে পারে আন্দালিব রহমান পার্থকে গ্রেফতার নরসিংদী জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া ৩৩১ জন আত্মসমর্পণ করেছেন এক দিনের মধ্যে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের সব টাকা তুলে নেন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানরা। কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ মারা গেছেন কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন” এর অন্যতম সমন্বয়ক পাঁচ দিন পর পাওয়া গেছে পৃথিবী কাঁপানো এই ছবির জন্য বিখ্যাত পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিলেন ফটোগ্রাফার, ৪ মাস পর মানসিক যন্ত্রনায় আত্মহত্যা করেছিলেন। ভালবাসার প্রতীক শুধুই তাজমহল নয়, টাটা মেমোরিয়াল হসপিটাল এবং লেডি টাটা মেমোরিয়াল ট্রাস্টও একটি অনন্য নিদর্শন। মশার উপদ্রব এর আতঙ্কতে সব দেশে, তবে মশা নিশ্চিহ্ন কোন দেশে? কাস্টমসে টি বয় থেকে ফাইল আটকিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন হারুন। নড়িয়া প্রানী সম্পদ দপ্তরে ভেটারিনারি সার্জন নেই তবুও যথাযথ সেবা পাচ্ছে খামারীরা অর্থবলের চেয়ে মানের বলের অধিকারী বেশি ধনী সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বহাল রেখে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ। ভালুকায় ১১টি প্রকল্পের উদ্ধোধন করেন এমপি ওয়াহেদ লিঙ্গকর্তনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন। যশোর হ্যান্ডকাপ ওয়াকিটকি অস্ত্র সহ ভুয়া ডিবি আটক

টেকসই উন্নয়নে নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা। লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল

টেকসই উন্নয়নে নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা। লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল

টেকসই উন্নয়নের জন্যে নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। দেশে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে। কোনভাবেই সড়ক দুর্ঘটনা কমানো যাচ্ছে না। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারি-বেসরকারি নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এখনো দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হয়নি।

দেশে যেভাবে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে, তাতে সড়ক মহাসড়কগুলো দিন দিন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হচ্ছে। সড়ক- মহাসড়কে এখন চলাচল করা মানেই নিজের জীবনবাজি রেখে চলাচল করা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইন্সটিটিউটের (এআরআই) মতে গত দুই দশকে সড়ক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৫৬ হাজার ৯শত ৮৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। অর্থাৎ গত ২০ বছরে প্রতিদিন গড়ে ৮ জনের প্রাণহানি হয়েছে সড়ক দুর্ঘটনায়। স্বাস্থ্যখাতের ওপর চাপ কমাতে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা জরুরী। দেশের চিকিৎসা ব্যয়ের প্রায় ৩০শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনায়কবলিত রোগিদের পেছনে ব্যয় হয়। সড়ক নিরাপদ করা গেলে স্বাস্থ্যখাতের বাজেটের ওপর চাপ কমবে। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত হলে হাসপাতালে রোগির সংখ্যা কমবে। ফলে হাসপাতালে রোগিদের সেবার মানও বাড়ানো সম্ভব হবে। এআরআই জানিয়েছে ৮০ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্যই চালকরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দায়ী। দেশের সড়ক দুর্ঘটনা এবং এর প্রভাবে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ বছরে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা, এসব দুর্ঘটনার কারণে বছরে মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) দুই থেকে তিন শতাংশ হারাচ্ছে বাংলাদেশ। সড়ক দুর্ঘটনায় জানমালের ক্ষতি ও দুর্ঘটনা থেকে সৃষ্ট যানজট দেশের অর্থনীতিকে বাধাগ্রস্থ করছে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকার পদক্ষেপ নিলেও সুষ্ঠ পরিকল্পনার অভাব ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বহীনতার অভাব এর কারণে এ ক্ষেত্রে আশানুরূপ অগ্রগতি হচ্ছে না।

সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউটের (এআরআই) এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় বলা হয়, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে মহাসড়কগুলোতে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কার্যকর ব্যবস্থা প্রণয়ন এবং চালকদের দক্ষতা বাড়াতে তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন দিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব নয়। ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা ও সচেতনতার ওপর জোর দিতে হবে। গতি নিয়ন্ত্রণ, গতি পর্যবেক্ষণের আধুনিক স্পীড ক্যামেরা স্থাপন, মহাসড়কে নজরদারির জন্যে স্থায়ী লোকবল নিয়োগ এবং দুর্ঘটনার পর তৎক্ষণিক উদ্ধার ও সেবাদানের জন্য ভ্রাম্যমান হাসপাতাল স্থাপন করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত। যোগাযোগের ক্ষেত্রেও বর্তমান সরকারের সাফল্য প্রশংনীয়।

পদ্মাসেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল নির্মাণ, কর্ণফুলি ট্যানেল নির্মাণ, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন ওড়াল সেতু নির্মাণ, প্রায় সকল মহাড়কগুলো ৪ লেনে উন্নীতকরণ, রেলপথে ব্যাপক উন্নয়নসহ বর্তমান সরকারের নানা অর্জন থাকলেও নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় আশানুরূপ সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে এবং নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্যে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। সংশ্লিষ্টদেরকে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।

সড়ক দুর্ঘটনার কারণে শুধু মানুষের মৃত্যু হচ্ছে তা কিন্তু নয়। একইসঙ্গে মানুষের শারীরিক, মানসিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এসব কারণে সড়ক দুর্ঘটনা এখন অন্যতম জাতীয় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। সংঘত কারণে এ সমস্যা সমাধানে সার্বিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সড়ক দুর্ঘটনায় মানবসম্পদের বিনাশ সবচেয়ে বড় ক্ষতি। দুর্ঘটনাকবলিত একটি পরিবার দীর্ঘদিন যাবত অমানবিক কষ্ট ভোগ করে থাকে। তাদের এই ক্ষতি অপূরণীয়। অনেক ক্ষত্রেই তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয় না। আর যদি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি এরূপ দুর্ঘটনায় শিকার হয়, তাহলে এর প্রভাব হয় আরও দীর্ঘমেয়াদী। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে পরিবহন খাতের অবদান অনস্বীকার্য। যোগাযোগ ব্যবস্থাকে দেশের অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি বলা যায়। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, পরিবহন খাত-এর নিরাপত্তা আজও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে সরকারসহ সকলকে সর্বাধিক সচেষ্ট থাকতে হবে।
সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণসমূহ হচ্ছে, চালকদের অদক্ষতা, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, ওভারটেকিং করার প্রবল মানসিকতা, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব, জনগণের সচেতনতার অভাব, ট্রাফিক আইন না মানা ইত্যাদি। সড়ক দুর্ঘটনার অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে-অনেক সড়ক-মহাসড়ক পরিকল্পনাহীনভাবে নির্মাণ, নির্দিষ্ট লেন ধরে গাড়ি না চালিয়ে সড়কের মাঝখান দিয়ে গাড়ি চালানোর প্রবণতা, রাস্তায় বিপজ্জনক বাঁক বিদ্যমান থাকা, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানো, মাদক সেবন করে গাড়ি চালানো, ভুলপথে গাড়ি চালানো, রাস্তায় চলাচলকারী যাত্রী বা পথচারীদের ট্রাফিক আইন না মানার প্রবণতা, ফুটপাত ব্যবহার না করে রাস্তার মাঝখান দিয়ে পথচারীদের চলাচল, রাস্তা পারাপারের জন্য ওভারব্রিজ থাকলেও তা ব্যবহার না করা, রাস্তার ওপর বা ফুটপাতে দোকানপাট সাজিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করা, যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা, দুর্বল ও দুর্নীতিগ্রস্ত ট্রাফিক ব্যবস্থা এবং সর্বোপরি রাস্তায় চলাচলে বিদ্যমান নিয়ম-কানুন প্রতিপালনে যাত্রীদের অনীহা। দেশের সড়ক-মহাসড়কগুলোতে যেভাবে দুর্ঘটনা ঘটছে এবং দুর্ঘটনার সংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, তা যদি অতি দ্রুত রোধ করার ব্যাপারে বাস্তবমুখী ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় বা এ ব্যাপারে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করা না হয়, তাহলে আগামীতে সড়ক দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

এটা সত্য, আমাদের দেশের সড়ক ব্যবস্থাপনা তুলনামূলক নাজুক। একদিকে যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া; অন্যদিকে অদক্ষ চালককে গাড়ি চালানোর সুযোগ করে দিয়ে যাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি বাড়ানো হচ্ছে। এদিকে ট্রাফিক আইন যথাযথভাবে প্রতিপালন না করে এবং ফিটনেসহীন গাড়ি চালাতে দিয়ে সড়কের মড়কে মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে।

সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ কোনো অসম্ভব কাজ নয়। এজন্য দরকার সরকার ও জনগণের ইতিবাচক চিন্তা এবং সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ ও তার যথোপযুক্ত বাস্তবায়ন। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সর্বাগ্রে চালকদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করে চালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা গেলে সড়ক দুর্ঘটনার লাগাম অনেকাংশে টেনে ধরা সম্ভব হবে। এ ছাড়া ট্রাফিক আইন সম্পর্কে চালকসহ সংশ্লিষ্টদেরকে সচেতন করতে হবে। পাশাপাশি জনগণকেও ট্রাফিক আইন ও রাস্তায় নিরাপদে চলাচলের লক্ষ্যে প্রণীত আইন-কানুন যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। মাদক সেবন করে যাতে চালকরা গাড়ি চালাতে না পারে, সেজন্য নিয়মিত বিরতিতে চালকদের ডোপ টেস্ট করতে হবে। গাড়ি চালানো অবস্থায় চালকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।

চালকদের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তায় প্রয়োজনীয় গতি পরিমাপক যন্ত্র স্থাপন করতে হবে। দুর্ঘটনা রোধে চালকদের ওভারটেকিং করার মানসিকতাও পরিহার করা জরুরি। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে দেশের সড়ক ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়ন প্রয়োজন। অপ্রয়োজনীয় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ করতে হবে। শুধু চালকদের দক্ষতা বিচার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে যেন কোনো ধরনের অনিয়ম বা দুর্নীতি না ঘটে, সে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের থেকে নিশ্চিত করা আবশ্যক। সড়ক দুর্ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচনা না করে কঠোর জবাবদিহিতার আওতায় আনা এবং নিরপেক্ষভাবে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি।

সড়কে শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালনে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা যেভাবেই হোক দ্রুত দূর করতে হবে।
দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিকে আরও বেগবান করতে এবং টেকসই উন্নয়নের জন্যে নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সকলের স্বদিচ্ছা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

আমাদের প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)

Design by Raytahost.com