বিশেষ প্রতিনিধিঃ গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার আসন্ন ৬নংবরমী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে বরমী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ বাদল সরকারের বিরোদ্ধে, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচারে নেমেছে একটি মহল।
বরমী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ বাদল সরকারের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের আগ মুহুর্ত অপপ্রচারে নেমেছে একটি মহল।খুজ নিয়ে জানা যায় গত কোরবানি ঈদের আগে বরমী বাজার দিয়ে দিনের বেলা বালু ভর্তি ড্রামট্রাক নাচালানোর
জন্য সকল ড্রামট্রাক মালিক শ্রমিকদের নিয়ে জনস্বার্থে নিষেধ করা হয় কিন্ত সবাই এই নির্দেশ মান্য করিলেও হারুন অর রশিদ বাদল এই নির্দেশ অমান্য করিয়া দিনের বেলা বালু ভর্তি ট্রাক বাজার দিয়ে চলাচল করিলে ব্যাপক। জ্যামের সৃষ্টি হয় বরমী বাজারে।তখন বাধ্য হয়ে চেয়ারম্যান ড্রামট্রাক আটক করিলে শ্রমিকদেে অনুরুদে ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকার নির্দেশে দিনের বেলা ড্রামট্রাক বরমী বাজার দিয়ে চালাবেনা বলে মুচেলেকা দিয়ে ট্রাক ছেড়ে দেওয়া হয়।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ দিন সন্ধ্যায় হারুন অর রশিদ বাদল পরিষদে তার পালিত সন্ত্রাসি বাহিনি নিয়ে আমাকে খুজে আসে এবং আমাকে ও গ্রাম পুলিশের অকথ্য ভাষায় গালাগালিজ করে চলে আসে এর পরদিন হারুন অর রশিত বাদল তার ফেসবুক আইডিতে একটি টেট্যাস দেন যে বাদল সরকার তুই যদি আর কোন দিন ড্রামট্রাকের সামনে যাস তাহলে তুকে জুতা দিয়ে পিটামু উক্ত টেট্যাস দেওয়ায় আমি বাদি হয়ে শ্রীপুর থানায় ডিজিটাল আইনে হারুন রশিদ বাদলের বিরুদ্ধে মামলা করিলে দীর্ঘদিন পলাতক থাকিয়া জামিনে এলাকায় এসে তার দীর্ঘদিনের পালিত সন্রাসী যার নামে হাজার হাজার গুরুতর অভিযোগ আছে সেই লিটনকে টাকার বিনিময়ে এক সাপ্তাহিক পএিকার জেলার প্রতিনিধি বানিয়ে আমার বিরুদ্ধে কাল্পনিক মিথ্যা ভিক্তিহীন সংবাদ ছাপিয়ে আমার মানসম্মানহানী করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। বরমী বাসি যানে আমি চেয়ারম্যান মেম্বার মিলে প্রায় ২১ বৎসর বরমী ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বে থাকা কালিন কারু কাছ থেকে ১০ টাকা ঘুষ নিয়েছি প্রমাণ দিতে পারলে জীবনে আর নির্বাচন করিব না। তাছাড়াও আমি যখন ইন্টারে পড়ি তখন লালে বাপের হোটেলের অর্ধেক জমি মুরহুম বৌরহান সাহেবের নিকট থেকে সাফ কাওলা জমি কিনে বাসা করিয়াছি তানাকি খাসে আর তালকাঠ মহলে দেশস্বাধীনের আগে জামালপুইরা ইদ্দির মা বাসা করে থাকত তার পর ইদ্দির মার কাছ থেকে হানিফ ফকির কিনে হোটেল সাহেব আলীর নিকট বিক্রি করে সাহেব আলী তার নামে লিজ নিয়ে প্রায় ২০বৎসর বাসায় থাকেন তার পর সাহেব আলী আব্বাস আলী ফকিরের কাছে বিক্রি করে দেন আবাছ আলী ৪/৫ বৎসর ভোগ করার পার আমার নিকট বিক্রি করিলে আমি আমার নামে ও ছোট ভাইয়ের নামে আরো দুটি লিজ করিয়া দীর্ঘদিন বসবাস করিয়া আমি আমার নির্মাণাধীন বসত ঘরের দখল বিক্রি করিয়া দেই এটা নাকি সরকারি জমি বিক্রি করিয়াছি। সোহাদিয়া কৃষ্ট বাবু মনা বাবু ও পিলু বাবু তিন ভাইয়ের ২৯৭ শতাংশ জমি ছিল সেখান হইতে জয়দেবপুর নিবাসী পাঠানটেকের ছিদ্দিক মেম্বারে সুমুদ্দি পিলু বাবু আর মনা বা্ুর অংশ ১৯৯৮ সালে খরিদ করে নিয়ে যায় বাকি কৃষ্টবাবুর অংশর ৯৯ শতাংশের ৬৮ আমি খরিদ করেছি বাকী অংশ ছিদ্দিক মেম্বারের সুমুদ্দির সাথে মিস কেস করে আমরা রায় পাইছি। এখন রেজিঃ হবে।আমার জমি খরিদ করে হালসন পযন্ত খাজনা পরিষদ করা আছে অথচ যারা আমাতে বৈধ জমিতে বানোয়াট একদলিল দেখাই ডিষ্টাব করতেছে যে দলিলের কারনে তাদেে জেল খাটতে হবে যে দলিলের কোন নকল নাই যে দলিল নিয়ে খারিচ চাওয়ার খমতা নাই তার পক্ষে মিথ্যা সংবাদ লিখে আমার সম্নানহানী করছে এই নব্যসাংবাদি জহিরুল ইসলাম লিটনকে দিয়ে।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply