October 18, 2024, 5:38 am

তথ্য ও সংবাদ শিরোনামঃ
নারায়ণঞ্জে মানব কল্যাণ পরিষদের মানবিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত কিশোর আদীল হত্যা মামলার আসামী বেনাপোল ইমিগ্রেশনে গ্রেফতার। ঢাকায় বসবাসরত নেপালী কমিউনিটির উদ্যোগে বন্যার্তদের জন্য অর্থ সাহায্য প্রদান ভালুকায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালিত “আবদুস সোবহান গোলাপ” একজন শীর্ষ অপরাধ ও দুর্নীতিবাজের সংক্ষিপ্ত ফিরিস্তি। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে জন্য পরোয়ানা জারি। নুনের অশেষ গুন। আওয়ামী লীগের আর কোন ভবিষ্যত নেই। -অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ঐতিহাসিক বঙ্গভঙ্গ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সাবেক সংসদ উপনেতা ও মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী আর নেই। ভালুকায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান ক্ষমতার পট পরিবর্তনে কেবল চেহারায় বদল ঘটেছে, বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজি। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক অবরোধ করেছে একটি ওষুধ কোম্পানির শ্রমিকরা। ১৫ আগস্ট সহ জাতীয় আট দিবস বাতিল হচ্ছে। গাছের উপর মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক নামালো ফায়ার সার্ভিস শেখ হাসিনা অক্টবরের শেষের দিকে ভারত থেকে সফরে বের হবেন। চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করতে চায় নুদরাত জাহান নোশিন। মেট্রোরেলে একক যাত্রার ২ লাখ টিকেট লাপাত্তা! মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসীদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল, লন্ডন বিএনপি সভাপতি এম এ মালেক কলকাতার অন্যতম প্রাচীনতম দুর্গা পুজা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সহ বহু স্বনামধন্য ব্যক্তির সঙ্গে জড়িত। ভালুকায় পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন ছাত্রদলের আহবায়ক সানি বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ভালুকায় গেস্ট হাউজ থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার দলের প্রার্থী হতে হলে দলের প্রাথমিক সদস্য পদে অন্তত তিন বছর থাকতে হবে, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোটে হবে। -এম সাখাওয়াত হোসেন মওলানা ভাসানীর কারাবরণ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মরহুম এডভোকেট আফসার আহমেদ সিদ্দিকীর ২৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল আওয়ামী লীগ এখনো ষড়যন্ত্র করছে: ফারুক সর্বধর্মীয় সম্প্রীতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে শারদীয় দূর্গা পুজাকে সংহতি জানান, মুসলিম,হিন্দু, বৌদ্ধ খ্রিস্টান সম্প্রতি পরিষদ। ইন্টারনেট আর্কাইভে সাইবার হামলা, ৩ কোটি পাসওয়ার্ড চুরি। সাবেক রাষ্ট্রপতি মরহুম ডা. বি. চৌধুরীর আত্মার মাগফেরাত কামনায় দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

রাজউকের পরিচালক মোবারক হোসেন ও তার স্ত্রী সাহানা পারভীনের নামে আলাদা মামলা করেছেদুদক।

রাজউকের পরিচালক মোবারক হোসেন ও তার স্ত্রী সাহানা পারভীনের নামে আলাদা মামলা করেছেদুদক।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এর পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা ও ঢাকায় একাধিক বাড়ি, প্লট ও গ্রামের বাড়িতে রয়েছে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে এসেছে।

মোবারক হোসেন মহাখালী জোন-৪ অথরাইজড থাকাকালীন, মিরপুর-১ ও ১০, মার্কেট পরিচালনা কমিটি, বিভিন্ন ডেভলপার কোম্পানি ও বাড়ির মালিকদের থেকে উচ্ছেদ অভিযানের চিঠি দিয়ে ও উচ্ছেদের ভয় দেখিয়ে মার্কেট ও বাড়ি মালিকদের থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগও রয়েছে।

বিভিন্ন তথ্য সূত্র থেকে জানা যায়, মোবারক হোসেন অথরাইজড দায়িত্ব থাকা অবস্থায় তিনি নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে শত শত প্লান পাস করিয়ে দিয়েছেন। অবৈধভাবে উৎকোচ নেওয়ার মাধ্যমে বিত্তবান হয়েছেন বলে জানা যায়। তিনি রাজউককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে, উচ্ছেদ অভিযানের নামে নামমাত্র মার্কেট ও ভবন ভেঙ্গে চলে যেতেন। পরবর্তীতে তার ঘনিষ্ঠ পরিদর্শক ও আত্মীয়দের মাধ্যমে এবং তার দালাল সিন্ডিকেট দিয়ে ভবন মালিকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করে দিতেন মোবারক হোসেন।

বর্তমান এই প্রকৌশলী রাজউক (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২) এর পরিচালক হওয়ার পর থেকে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। এখনোও তিনি বিভিন্ন ভবন মালিকদের কাছ থেকে অবৈধ ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে গোপনে ভবন নির্মাণের অনুমতি প্রধান করেন। শুধু তাই নয়, এই কর্মকর্তার রয়েছে বিশাল ক্ষমতাসীল একটা সিন্ডিকেট ও দালাল চক্র। এই কর্মকর্তার দখলে রয়েছে, মহাখালী জোন-৪ ও রাজউকের প্রধান কার্যালয়ে সেবা প্রার্থীদেরকে জিম্মি করে রেখেছেন পরিচালক মোবারক হোসেনের সিন্ডিকেট ও দালাল চক্র। এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ দুর্নীতি অনিয়মে শত শত অভিযোগ রয়েছে।

জানা যায়, ঘুষ বাণিজ্য অনিয়ম স্বেচ্ছারিতা ও অবৈধভাবে অর্জিত কালো টাকায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত পাঁচ বছর আগে ২০১৭-১৮ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন ও তার স্ত্রীকে অনুসন্ধানের বিষয়ে নোটির জারী করেন।

দুদকের সূত্রে জানা যায়, স্ত্রীকে বাদ দিয়ে পুনরায় গত ৩০/০৭/২০২৩ ইং তারিখে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এর পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেনেকে স্বেচ্ছারিতা ও অবৈধভাবে অর্জিত কালো টাকায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধানের বিষয়ে নোটিশ জারী করেন।

অনিয়ম দুর্নীতি বিষয়ে গত কয়েক মাসে, উত্তরা দিয়াবাড়ির বাসিন্দা মোঃ আব্দুস সালাম, পিতা-জামাল উদ্দিন, মাতা-সালমা, বাসা নং-১৫৬, দিয়াবাড়ি, তুরাগ ঢাকা। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২ এর পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যে আবেদন করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,
১। ফ্ল্যাট নং-এ–৪, বি-৪, প্লট নং- ৪৩, রোড নং- ৯, সেক্টর -১৩, উত্তরা, ঢাকা। উক্ত বাসাটি সাড়ে ৮ তলা, চারতলা দুটি ফ্লাট রয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
২। জি -ব্লকে, রোড নং- ৩/এ, সেক্টর -১৫, উত্তরা, ঢাকা। ৩ কাঠার একটি প্লট রয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪ কোটি টাকা।
৩। ২/জি -ব্লকে, এভিনিউ রোডে নং-৯, সেক্টর -১৫, উত্তরা, ঢাকা। ৩ কাঠার একটি প্লট রয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ৬ কোটি টাকা।
৪। মৌজা দিয়াবাড়ি, হরিরামপুর, তুরাগ ঢাকা। ০৫৭৮ অযুতাংশ জমি রয়েছে। টিন সেটে বাড়িটির যার বাজার ৩ কোটি টাকা।
৫। আরেটি টিন সেট বাড়ি রয়েছে, মৌজা দিয়াবাড়ি, হরিরামপুর, তুরাগ ঢাকা। ০২০৬ অযুতাংশ জমি রয়েছে। টিন সেটে বাড়িটির যার বাজার ৩.৫ কোটি টাকা।
৬। মৌজা হাটগ্রাম, দাগ নং- ৪৬০৪, ২৩ শতাংশ জমিতে, থানা-ভাংগুড়া, জেলা-পাবনা। টিন সেট বাড়ি রয়েছে, যার বাজার কোটি টাকা।
৭। খালি জমি পরিমান, মৌজা হাটগ্রাম, দাগ নং- ৬৫৪৭, জমি পরিমান ১০.৫ শতাংশ, থানা-ভাংগুড়া, জেলা-পাবনা। যার বাজার কোটি টাকা।
৮। এছাড়াও তার স্ত্রীর নামে রয়েছে দামি গাড়ি যার বাজার মূল্য প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা, উক্ত গাড়িটির নাম্বার-DHAKA METRO CHA-16-0555

তার পরিবারের নামে বেনামে থানা-ভাংগুড়া, জেলা-পাবনায় বিঘায় বিঘায় জমি রয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকে রয়েছে কোটি কোটি টাকা। যা তদন্ত সাপেক্ষে প্রমাণ পাওয়া যাবে। তদন্ত করলে সত্য বেরিয়ে আসবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে, রাজউকের একজন কর্মকর্তা জানান, পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মোবারক হোসেন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে, এবং চেয়ারম্যান, সচিব, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম ভাঙ্গিয়ে অনিয়ম- দুর্নীতি করে আসছেন।

বিশ্বস্তসুত্রে জানা যায় যে, নামে বেনামে ঢাকার বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর করা আছে। উক্ত এফডিআর এর পরিমাণ কোটি টাকার মত। মোঃ মোবারক হোসেনের এলাকাবাসি সূত্রে জানাগেছে, মোঃ মোবারক হোসেনের শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক। আইনগত ঝামেলা এড়ানোর জন্যে নিজের স্ত্রী ও আত্মীয় স্বজনের নামে সম্পদ গড়েছেন। তার পরিবার ও আত্বীয় স্বজনের সম্পদ ও ব্যাংক ব্যালেন্স তদন্ত করলেই প্রকৃত তথ্য পাওয়া যাবে বলে সংশ্লিষ্টগণ মনে করেন।

রাজউকের মোঃ মোবারক হোসেনের আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের তদন্তের জন্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন রাজউকের সাধারণ কর্মচারীগণ। ইতোমধ্যে অবৈধ সম্পদ ও দুর্নীতির তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।

এর প্রেক্ষিতে প্রায় দুই কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পরিচালক (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২) মোবারক হোসেন ও তার স্ত্রী সাহানা পারভীনের নামে আলাদা মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ কমিশনের সহকারী পরিচালক আসিফ আল মাহমুদ বাদী হয়ে মামলা দুটি করেন।

মোবারক হোসেন রাজউকের সাবেক অথরাইজ অফিসার। তার গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলার ভাঙ্গুরা থানার ভেড়ামারা হাটগ্রামে। তিনি ঢাকার উত্তরায় থাকেন।

দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম গণমাধ্যমে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মামলার এজাহারের বরাতে তিনি জানান, রাজউকের পরিচালক মোবারক হোসেন দুদকে জমা করা সম্পদ বিবরণীতে নিজের নামে স্থাবর ও অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১০ লাখ ৮৬ হাজার ৫৩ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য থাকার ঘোষণা করেন। যাচাইকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে জমা করা সম্পদের সত্যতা পাওয়া যায়।

জানা যায়, এই সম্পদের বিপরীতে চাকরিকালীন বিভিন্ন খাত থেকে আয় পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় ছাড়া সঞ্চয় ও ঋণ গ্রহণসহ মোট বৈধ উৎসের পরিমাণ পাওয়া যায় ৬৯ লাখ ৩৯ হাজার ২০৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য বৈধ উৎসের চেয়ে অতিরিক্ত ৪১ লাখ ৪৬ হাজার ৮৪৫ টাকা আয়ের কোনো বৈধ ও গ্রহণযোগ্য উৎস তিনি দেখাতে পারেননি। আসামি অসাধু উপায়ে অর্জিত ও তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪১ লাখ ৪৬ হাজার ৮৪৫ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে, তা ভোগ দখলে রাখায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় অভিযোগ এনে মামলা করা হয়।

অপরদিকে মো. মোবারক হোসেনের স্ত্রী সাহানা পারভীনের নামে করা মামলার এজাহারে বলা হয়, বিবরণীতে তিনি নিজ নামে ৬০ লাখ ৯০ হাজার ৫৬০ টাকা মূল্যের স্থাবর, ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮৪ হাজার ৭০১ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্যসহ সর্বমোট ১ কোটি ৯৯ লাখ ৭৫ হাজার ২৬১ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য জমা করেছেন। সাহানা পারভীনের নামে বর্ণিত সময়ে আয় থেকে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় বাদ দিয়ে, নিট সঞ্চয়সহ অন্যান্য বৈধ প্রাপ্তিসহ মোট বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ৪১ লাখ ২ হাজার ১০৯ টাকা।

এ ক্ষেত্রে আসামি সাহানা পারভীন জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১ কোটি ৫৮ লাখ ৭৩ হাজার ১৫২ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ ভোগ দখলে রাখার সত্যতা পাওয়া যায়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে সাহানা পারভীন স্বামী মো. মোবারক হোসেন, রাজউকের পরিচালক (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ-২) অসাধু উপায়ে অর্জিত অর্থের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত এই সম্পদ অর্জন করেছেন। সুতরাং আসামি সাহানা পারভীন ও তার স্বামী মো. মোবারক হোসেন পরস্পর যোগসাজশে, একে অপরকে সহযোগিতার মাধ্যমে দেড় কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ ভোগ দখলে রাখেন।

অপরাধলব্ধ অর্থ দ্বারা উভয়ে একে অন্যের সহায়তার মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা করা হয়।

আমাদের প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)

Design by Raytahost.com