নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার ত্যাগীদের বাদ দিয়ে (বিএনপি-জামাত) সমন্বয়ে গঠিত ও বর্তমানে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি এখন পরিচালিত হচ্ছে সম্পূর্ণরূপে একটি ব্যবসায়ীক ও ধান্দাবাজ প্রতিষ্ঠান হিসাবে। দৈনন্দিন একের পর এক বেরিয়ে আসছে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎসজীবিলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি এ,কে এম আজিজুল হক কতৃর্ক স্বেচ্ছাচারিতা, দমন পীড়ন, নেতা কর্মীদের সাথে অসামাজিক কার্যকলাপ ও নিষ্ঠুর অমানবিক আচরণ এবং মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে (জামাত-বি,এন,পি) সমর্থকদের কে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগ জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির টিকিট বিক্রি এবং নানারকমের দুর্নীতি, অনিয়ম সহ নারী কেলেঙ্কারির মতো লোহমোর্ষক ঘটনার সাথে জড়াতেও দ্বীধা করছেনা চরিত্রহীন খলনায়ক একেএম আজিজুুল হক।
কক্সবাজার জেলায় দীর্ঘ ১১টি বছর ধরে কমিটির কোন নবায়ন কিংবা সস্মেলনের আয়োজন না করে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে নিজেকে এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ও তার একমাত্র উত্তরাধিকারী, আওয়ামীলীগের আগামীর কাণ্ডারি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র জনাব সজিব ওয়াজেদ জয়ের চেয়েও নিজেকে যোগ্য ও ক্ষমতা ধর নেতা বলে জাহির করে চলেছেন জামাত- বিএনপি পন্থি উক্ত অাওয়ামী মৎসজীবীলীগ জেলা সভাপতি আজিজুল হকেের বিরুদ্ধে এমনটিই অভিযোগ তুলেছেন জেলা পর্যায়ের আওয়ামী মৎসজীবীলীগ সহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সহযোগী গসংগঠনের একাধিক রাজনৈতিক নেতা কর্মীর।
জেলা মৎস্যজীবীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব আলম সিনিয়র সহ-সভাপতি মনজুর আলম টিটু সহ একাধিক নেতা বলেন, আজিজুল হক একজন, ভন্ড, প্রতারক, নারিবাজ, মদ, গাজা, ইয়াবা সেবন ও বিক্রিয় সহ সবধরনের অবৈধ কাজের সাথে জড়িত একজন ব্যক্তি। তার বিরুদ্ধে সব তত্ব প্রমানাধী সহ ফেইজবুক বিভিন্ন আইডিতে প্রকাশিত হতে দেখা যার, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ফেইজবুক আইডি sd Biplob ও মুক্তিযোদ্ধার নামে চরিহীনতা চলবেনা। তাই আওয়ামী মৎসজীবিলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের তদন্ত পূর্বক সত্যতা প্রমানে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করে উক্ত জেলা কমিটিতে ত্যাগী ও পরিচ্ছন্নদের দিয়ে দলকে গুছানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী মৎসজীবিলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি সহ বিভিন্ন দপ্তরের কাছে সব তত্ব প্রমানাধী সংযুক্ত করে নিজ স্বাক্ষরিত লিখিত ভাবে ০৫.১১.২০২০ ইং তারিখে কক্সবাজার থেকে এডি- নং ৩৩৫ অভিযোগ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী মৎসজীবিলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মনজুর আলম টিটু। তার লিখিত অভিযোগ হুবহু তুলে ধরা হল
১/ হত্যা মামলা থানায় মামলা নম্বর -০৫/২০২১,তারিখ ০২.০৪.২০১১ ইং ২/নারী নির্যাতন মামলা নম্বর -৭০৫৬, তারিখ ২১,০৮,২০১৮ ইং ৩/ ছোট ভাই সেজাব বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামি তাই চাকরিচ্যুত। ৪/ ইবতেদা কনসালটেন্সি ফার্ম নামে ২০১৫ সালে বিদেশে লোক পাঠানোর নামে শত শত মানুষের টাকা আত্মসাৎ এবং মহেশখালী কয়লা বিদ্যুৎ এর চাকরি দেওয়ার নামে হাজার হাজার হাজার হাজার নিঃশ্ব, অসহায় মানুষের টাকা আত্মসাৎ করেন। ৫/ স্বপ্ন মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির নামে কক্সবাজার চকরিয়ার পাসিয়াখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেন। ৬/ ২০১৪ সালে এনাম মাস্টারকে জেলা সাধারণ সম্পাদক নিয়োগ দিয়ে ইয়াবা ব্যবসা ও সেভ দ্যা সোসাইটি (এসটিএস) কক্সবাজার নামে এনজিও করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। ৭/ কক্সবাজার বাজার ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এমনকি নিজ পরিবারের 12 জন সদস্যের নাম ভুয়া আইডি কার্ড ও ঠিকানা দেখিয়ে স্বনামে বেনামে বিক্রি করেন। ৮/ বর্তমানে চৌফলদন্ডী পোকখালী চ্যানেলে গড়ে ওঠা সাড়ে 12 একর জমি নিজের নামে লিজ নেওয়ার নাম করে সাধারণ মানুষকে বিক্রি করবে মর্মে কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। যা সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করলে প্রমাণ হয়ে যাবে। ,৯/ পুরো কক্সবাজার জেলার মৎস্যজীবী লীগের বিভিন্ন পদে টাকার বিনিময় ইয়াবা কারবারি, জামায়াত-বিএনপির নেতাদের কাছে টাকার বিনিময়ে পদ-পদবি বিক্রি করেন। ১০/ টেকনাফ উপজেলার বর্তমান সভাপতি রাজাকারের ছেলে তার বিরুদ্ধে মাদক/ অস্ত্র/ নারী নির্যাতন সহ বিভিন্ন ১৯টি মামলা রয়েছে। ১১/ টেকনাফ উপজেলার আওয়ামী মৎস্যজীবীগীগের সাধারণ সম্পাদক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর তালিকাভুক্ত আসামি ১২/. কক্সবাজার জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগ কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মৌলভী ফোকান জামায়াতের সক্রিয় কর্মী, ১৩/. ঈদগাঁও সাংগঠনিক উপজেলা সভাপতি মৌলভী নুরুল আমিন একজন ট্রেনিংপ্রাপ্ত জঙ্গি এবং তার সাধারণ সম্পাদক মৌলভী সিরাজ ও একজন জামাত ইসলামি জঙ্গি। ১৪/ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আজিজুল হক মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ইয়াবা পাচারকারীদের আইন সহায়তায় সহযোগিতা করেন। যার চোখে উচু নিছু সবই একই মাপকাঠিতে দেখা হয়।
তার কাছে যতসব নিম্নশ্রেণীর সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজদের কদর অতিমাত্রায় এবং উক্ত সন্ত্রাসী ও জামাত-বিএনপি পন্থিদের সুসম্পর্কর সাথে চলাফেরা চোখে পড়ে প্রতিনিয়ত। যার কারনে কক্সবাজার জেলা শাখা আওয়ামী মৎসজীবিলীগ জনগণের কাছে আজ দলিয় নেতা কর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে। প্রাপ্ততত্বে ভিত্তিতে আরো জানাযায় সম্প্রতি কিছুদিন আগে মদ আর ইয়াবা সেবন করে নিজ ভাড়াবাসার চিকন গলিতে কক্সবাজার পৌর সভার ( ৪, ৫ ,৬) নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ইয়াসমিন আক্তারকে মাতাল অবস্হায় শ্লীলতাহানির মতো নেক্কারজনক অপরাধ করে এবং শ্লীলতাহানি অভিযোগে দায়ের করা মামলায় কক্সবাজার মডেল থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দী সহ নানা অভিযোগ তার বিরুদ্ধে তুলে ধরেছেন দলীয় নেতা কর্মীরা। তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে আরো অভিযোগ রয়েছে। সে টেকনাফ উপজেলায় এক স্বাধীনতা বিরুধী রাজাকারের ছেলে, যার বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদক আইনে ৩টি মামলার সহ ১৯টি এজাহার নামীয় আসামি এবং তার নামে খোদ ঢাকায় ইয়াবা নিয়ে পুলিশের কাছে প্রেফতার হয়েছিল এমন একজনকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী মৎসজীবী লীগ টেকনাফ উপজেলার সভাপতি হিসাবে নিয়োগ প্রদান করেন। কক্সবাজার জেলা মৎসজীবিলীগের সভাপতি একেএম আজিজুল হকের নানাবিধ দুর্নীতি ও অনিয়মের কথা কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানান নীজ দলীয় স্থানীয় নেতা কর্মীরা, এবং তদন্ত করে সভাপতি আজিজুল হককে দলথেকে বহিষ্কার করার সুপারিশ করে কক্সবাজার জেলা কমিটিকে নির্দেশনা প্রধান করেন কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করেন, কিন্ত জেলা সভাপতি আজিজুল হক তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ যাতে কোনভাবেই প্রমানিত হয়ে তদন্তপুর্বক ব্যবস্থার বাস্তবায়ন নাহয় তা নিয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছেন বলে জানাযায়। যে কারনে কাউকে কিছু না বলে সৎ, ত্যাগী, ন্যায়পরায়ন, সচ্ছরাজনৈক ব্যক্তিও মুজিব আর্দশের লডাকু রাজপথে সৈনিক সাবেক জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগের সাধারণ সম্পাদক শিল্পপতি হারুন অর রশিদ সহ একাধিক যোগ্য নেতাদের একাংশ মৎসজীবিলীগ সংগঠন ত্যাগ করতে বাধ্য হন। কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ আবু তালেবের লিখিত প্রত্যায়নে বিশেষভাবে প্রমানিত তত্ত্বসুত্রে আরো জানাযায় ঈদগাঁহ সাংগঠনিক উপজেলায় নুরুল আমিন নামের একজন জঙ্গি কে কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামী মৎসজীবীলীগের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব প্রদান করেন জেলা সভাপতি । যে নুরুল আমিন ২০০৮ -২০০৯ সালে দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ফাঁসির রায় ও কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হলে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল ও রাষ্টদ্রোহী, জালাও-পোড়াওয়ের কাজে সরাসরি অংশগ্রহণ, এবং সরকার বিরোধী মিছিলের নেতৃত্ব দানকারী জঙ্গী নুরুল আমিন জীবনে কোনদিন আওয়ামীলীগের কোন সহযোগী সংগঠনের সাথে আগে যুক্ত ছিল কিনা তা হতিয়ে না দেখে জামাত-শিবিরের রাজনিতীর সাথে সরাসরি জড়িত এই ব্যক্তি কে সভাপতির দায়িত্ব অর্পণের মতো গর্হিত কাজ করেন। এতে জেলার অভিযোগকারি নেতারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বর্তমানে ঘোষনা কে কোন তোয়াক্কা না করে বিপুল অন্কের টাকা নিয়ে এমন বাণিজ্য করে গেলেও তার লাগাম টেনে ধরার যেন কেউ নেই। তাছাড়াও এই জেলা আওয়ামী মৎসজীবীলীগ সভাপতি আজিজুল হক কে ওয়ার্ড কমিটি থেকে শুরু করে জেলা পর্যায় পর্যন্ত যেই মুটা অঙ্কের টাকা দিতে পারে তাকেই সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামী মৎসজীবিলীগে স্বীকার করার মতো ন্যাক্কার জনক অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন বলে জানাযায়। কুতুবদিয়া উপজেলার সাবেক এক সভাপতি কে প্রতিমাসে আজিজুল হক কে চাঁদা ও ধান্দা দিতে না পারায় আজিজের ছোট ভাই ২০১০ সালের বিডিআর হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামী ও সাবেক ছাত্রদল নেতা সেজামের প্ররোচনায় কমিটি বাতিল দেখিয়ে বি এন পি পরিবারের একাধিক যুবককে নিয়ে কুতুবদিয়া উপজেলায় নতূন কমিটি ঘোষনা সহ একাধিক লজ্জাকর ঘটনা ঘটানোর ইতিহাস রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাবেক কুতুবদিয়ার ঐ সভাপতি সরওয়ার আলম সিকদার আরো বলেন, সে কুতুবদিয়ারই সন্তান। সে আরো বলেন এখানে কোন পরিবারের লোক কোন দলের তা আমার অজানা নয়। আজিজুল হকেরর পরিবার একটি বিএনপি পরিবার বলে পরিচিত।
তার ভাইকে বিডিআ হত্যা মামলা থেকে বাচানোর জন্য ও নিজেরা আপন ছোট বোনের জামাইকে হত্যার মামলা সহ ২০০৯ সালের আওয়ামীলীগের অভাবনীয় সাফল্য দেখে সুচতুর আজিজ ২০১১ সালের শুরুরধিকে আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠন মৎস্যজীবীলীগের কমিটি এনে সেই থেকে কমিটি বাণিজ্য, টাকার বিনিময়ে এক কমিটি বাতিল অন্য কমিটি ঘোষনা করা তার নিত্যদিনের রুটিরুজিতে পরিনত হয়ে উঠেছে জানান দলীয় নেতা কর্মীরা। সরওয়ার আলম সিকদার বলেন, অবশ্যই আজিজুল কহ আজ হাইব্রিড নেতা হিসাবে সত্যিকারের সফল একজন নেতা হয়ে উঠেছেন। কারন নিজেরা ছোট বোনের জামাইকে হত্যা মামলা থেকে প্রভাব খাটিয়ে অব্যাহতি লাভ, ভাইকে বিডিআর হত্যা মামলা থেকে রক্ষা, চাদাবাজি, কমিটি বাণিজ্যকরে কক্সবাজার পৌরসভায় একাধিক জমি ক্রয়, নিজের ছোট ভাই দালালিকরে কোটি কোটি টাকা আয় সহ একাধিক ব্যাংক ব্যালেন্স তারই একমাত্র নমুনা হিসাবে প্রমাণ মিলে যায়। বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত এমন একজন নেতার কাছে সদ্য আওয়ামীলীগের ৮ম সহযোগী সংগঠন হিসাবে ঘোষিত হওয়া সংগঠনটি কতটুকু নিরাপদ এমন দাবি সচেতন মহল সহ আওয়ামী পরিবারের সকল নেতা কর্মী সহ কক্সবাজার মৎস্যজীবীলীগের ওয়ার্ডে থেকে শুরু করে জেলা প্রর্যায়ের একাধিক নেতার। তাদের আবেদন কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবীলীগের সভাপতি/ সম্পাদক এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহ কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগ যদি অচিরেই আজিজুল হকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্হা না নেন তাহলে আগামীতে আওয়ামীলীগের ত্যাগীরা জামাত-বিএনপি শ্বাসিত আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগের কাছে খুন,গুম সহ নানা হয়রানির স্বীকার হতে হবে নিজ দলীয় ত্যাগীদের। এবং অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply