গত দুই সপ্তাহে দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দাড়িয়েছে সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি। দিল্লি ও মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা আক্রান্তের খবরে সেখানকার মানুষের মাঝে উদ্বেগ বাড়ছে ।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওমিক্রনের কারণে ভারতে যে তৃতীয় ঢেউ এসেছিল, এ সংক্রমণ তারই অংশ।
এদিকে ভারতের করোনা সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান জানিয়েছেন, সংক্রমণের হার বাড়ছে। তবে তা নিয়ে চিন্তার নেই কোনো কারন।
বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলো এ তথ্য জানিয়েছে।
চিকিৎসকরা বলছেন, চিন্তার কারণ না থাকলেও সুরক্ষিত থাকতে হবে। তারা কোভিড সংক্রান্ত সব রকম নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন।
সাধারণ সর্দি-কাশি এবং ফ্লু, গলাব্যথা, হাঁচি, কাশি, কফ, পেশিতে ব্যথা— এই উপসর্গ গুলো নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন অধিকাংশ রোগী। তবে করোনার প্রকৃতি বদলের পাশাপাশি উপসর্গতেও এসেছে কিছু পরিবর্তন। শ্বাস নিতে অসুবিধা, বমি, ডায়রিয়া, ত্বকে ফুসকুড়ি, আঙুল এবং পায়ের ত্বক বিবর্ণ হয়ে যাওয়া, পা ফুলে যাওয়ার মতো কিছু নতুন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
করোনার ঝুঁকি এড়াতে চিকিৎসকরা মাস্ক পরতে বলছেন। সেই সঙ্গে বাইরে থেকে ফিরে পোশাক বদলে গোসল করে নিতে পরামর্শ দিচ্ছেন।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply