মোহাম্মদ মারুফ হোসেন, প্রতিনিধি: এদের প্রথম কাজ মেডিকেল করিয়ে প্রতি পাসপোর্ট থেকে ২০/৩০/৫০ হাজার টাকা করে, সিকিউরিটি নেয়া। এরপর এক হাজার ডলার বেতনের একটি জাল ওয়ার্ক পারমিট দিয়ে আবার ৫০ হাজার টাকা করে জমা নেয়। এর পর জাল ভিসা দিয়ে আবার ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা করে জমা নেয়।
কাহারো কাছ থেকে ২০/৩০/৫০ হাজার ও এক লাখ টাকা করেও নিয়েছে। তিন থেকে চার শত লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। চার জনের এই গ্রুপটি। তুরস্কের এমবাসি বলেছে এদের বেপারে আইনের ব্যবস্তা নেয়ার জন্য।
এই বিষয়ে তুরস্কের এমবাসি বিরক্ত। এই চক্রটি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তুরস্কের ভিসা নিয়ে এরকম জাল জালিয়াতির আরো অনেক গুলো চক্রের লোক আছে।
তুরস্কের ভিসা দিয়ে বিভিন্ন চক্র কয়েক শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। সবাইকে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করেন ভুক্তভোগীরা। তারা বলেন, একটা প্রবাসির স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় ও একটি পরিবার সম্পুর্ন নিঃশেষ হয়ে যায়। অনেক এরফলে আত্মহত্যারও চেষ্টা করে ।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply