আনোয়ার হোসেন নিজস্বপ্রতিনিধিঃ যশোরে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক বলেছেন, আজ সময় প্রতিশোধের নয়, ক্ষমায়। বিগত ১৭ বছর ধরে আমরা যেভাবে ক্ষমা করে দিয়েছি। বাকি জীবনও একইভাবে সংযম ও ধৈর্য্য ধারণ করবো।তিনি বলেন, আজকে আওয়ামী লীগ তার অতীতের কৃত কর্মের ফল ভোগ করছে। তারা ঘৃণিত সংগঠনে পরিণত হয়েছে। স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর তাকে তো এভাবে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়নি। শেখ হাসিনার অপকর্ম এতটাই ভারি হয়েছিল যে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছে।
সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, সদর উপজেলা বিএনপি নেতা অধ্যাপক আব্দার হোসেন খান, নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মাসুদ পারভেজ রাসেল, রূপদিয়া সার্বজনীন কালি মন্দির কমিটির সহ সভাপতি সৌম্য পদ দে, উপদেষ্টা সন্তোষ কুমার দে, নরেন্দ্রপুর ইউপি সদস্য সুবর্ণ কুমার দাশ, নরেন্দ্রপুর পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি মোহন লাল দাশ প্রমুখ। কোরআন তেলোয়াত ও গীতি পাঠের মাধ্যমে সম্প্রীতি সমাবেশ শুরু হয়।যশোরে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেছেন, আজ সময় প্রতিশোধের নয়, ধৈর্য্য ধারণ ক্ষমার। বিগত ১৭ বছর ধরে আমরা যেভাবে যশোরে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেছেন, আজ সময় প্রতিশোধের নয়, ক্ষমার। বিগত ১৭ বছর ধরে আমরা যেভাবে সর্বোচ্চ সংযম ও ধৈর্য্যরে পরিচয় দিয়েছি। বাকি জীবনও একইভাবে সংযম ও ধৈর্য্য ধারণ করবো। দিয়েছি। বাকি জীবনও একইভাবে সংযম ও ধৈর্য্য ধারণ করবো।
শনিবার সদর উপজেলা নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। রূপদিয়া ওয়েলফেয়ার একাডেমিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রূপদিয়া সার্বজনীন কালি মন্দির কমিটির সভাপতি শংকর কুমার রাহা। তিনি আরো বলেন, আপনার (সনাতন ধর্মাবলম্বীরা) আমার পরিচয় আমরা এই দেশের নাগরিক। আপনারা কেউ দুর্বল নন। আপনাদের পাশে আমার বিএনপির নেতাকর্মীরা ছায়া হয়ে থাকবো। যাতে করে কোন দুষ্কৃতিকারী, চক্রান্তকারী কিংবা আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনী আপনাদের দিকে চোখ তুলে তাকাতে না পারে। রূপদিয়া বণিক সমিতি ও ইটা ভাটা মালিক সমিতিকে নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে ব্যবসা পরিচালনা করবেন। এখানে একজন (নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন) বিতর্কিত চেয়ারম্যান ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। যাকে প্রতিনিয়ত সনাতন ধর্মী ভাই এবং ব্যবসায়ীদের চাঁদা দিতে হয়েছে। আগামীতে কাউকে চাঁদা দিতে হবে না। আমার কোন দলের নেতাকর্মীর অনাচারে লিপ্ত হওয়ার সাহস নেই। তারপরও কেউ যদি কোনভাবে লিপ্ত হয়ে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে কেবল সাংগঠনিক ব্যবস্থা , তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হবে। আমরা সরকারের কোন পর্যায়ে না থেকেও আমার নেতাকর্মীরা আপনাদের যে ভাবে সুরক্ষা দিচ্ছেন, আগামীতেও সেটি অব্যাহত রাখবেন।
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply