November 21, 2024, 11:06 am

তথ্য ও সংবাদ শিরোনামঃ
বেনাপোল ধান্যখোলা সীমান্তে ৩৬ কেজি গাঁজাসহ ১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার। টঙ্গীবাড়ীতে বীজ আলু ও সার ব্যাবসায়ী দের সাথে ইউএনওর মত বিনিময় সভা। বেনাপোল দিয়ে ভারতে পাচার হওয়া ২৪ জন কিশোর ও কিশোরী দেশে ফিরেছে। আ.লীগ নেতার জবর দখলে থাকা সরকারি ১২ বিঘা জমি উদ্ধার। রাজধানীতে কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ। ১৫ বোতল ফেন্সিডিল সহ ০১ জন আসামী গ্রেফতার। যশোর পর্যটন খাতেও ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেয়া হবে। উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বেনাপোল বন্দর দিয়ে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু। বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর কবর জিয়ারত করলেন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচনের রূপরেখা না থাকায় আশাহত হয়েছে বিএনপি। ভালুকায় দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিং ধনবাড়ী উপজেলার নব নিযুক্ত নির্বাহী অফিসারের সাথে ধনবাড়ী উপজেলা মডেল প্রেসক্লাবের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ। নওগাঁ পত্নীতলার ডিগ্রি চতুর্থ বর্ষের ছাত্র সুমন হোসেন কে হত্যা করে গলায় ফাঁসি দিয়ে কাঁঠাল গাছের ঝুলিয়ে রহস্য জনক মৃত্যু। শার্শায় ৪ যুগ ধরে খবরের কাগজের ফেরিওয়ালা সিরাজ আর নেই। রাজনৈতিক গুরু হিসেবে মওলানা ভাসানীকে স্বীকৃতি দিতে হবে …… অধ্যক্ষ এম শরিফুল ইসলাম বেনাপোল হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত। যশোর যৌনকর্মী প্রেমিকাকে নিয়ে দ্বন্ধে হেলপার বাপ্পি খুন। মওলানা ভাসানীকে অপমান করায় আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত প্রায় বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে সাহিত্য ও সংস্কৃতির সংস্কার চাই – রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী। ভালুকায় জমি দখল ও খেতের ধান কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ মওলানা ভাসানীকে স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করার দাবি …. বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস। দেশপ্রেমিক লোকদের সঠিক প্রক্রিয়ায় যাচাই বাছাই করে নিয়োগ দিতে হবে …… অধ্যাপক ড. সায়েদা ওবায়েদ যশোর বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কর্তৃক ৩০ বোতল ফেন্সিডিল ও ১ কেজি গাঁজা সহ ০১ জন আটক। ওষুধের দাম কমানোর আহ্বান ……এম এ আলীম সরকার গাজীপুর কোনাবাড়ীতে আবাসিক হোটেলে চলছে নারী ও মাদকের রমরমা ব্যবসা যশোর যাত্রীবাহী বাসের ভেতর থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ঢাকাই সিনেমার একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক রুবেল। কোটায় চাকরিপ্রাপ্তদের তালিকা যাচাই-বাছাই করছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। গলি থেকে রাজপথ শ্যামবাজারের রক থেকে উঠে প্রাসাদে মিঠুন চক্রবর্তী

আনিসুল হক ও সালমান এফ. রহমানকে রিমান্ডে নেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান।

আনিসুল হক ও সালমান এফ. রহমানকে রিমান্ডে নেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান।

বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমানকে রিমান্ডে নেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান। বুধবার (১৪ আগস্ট) ফেসবুকে দীর্ঘ এক পোস্টে তিনি এই প্রশ্ন তুলেছেন।

বার্গম্যান লিখেছেন, সরকার পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং আদালতের আচরণে তেমন পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না। আজ (বুধবার) আদালত পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প বিষয়ক উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্য সালমান রহমান এবং সাবেক আইনমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আনিসুল হককে ১০ দিনের জন্য রিমান্ডে পাঠিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তারা হত্যাকাণ্ডের ‘উসকানিদাতা’।

বার্গম্যান আরও লিখেছেন, যদিও এখনও মামলার এফআইআর আমার দেখা হয়নি, তবে এটি অনেকটা পূর্বের সরকারের আমলে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা মিথ্যা মামলার মতো বলে মনে হচ্ছে। পূর্বে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পুলিশ বারবার বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করত যে, তারা দলের কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত।

তিনি লিখেছেন, কোনও সন্দেহ নেই যে, ২৪ বছর বয়সী দোকানকর্মী শাহজাহান আলীকে ১৬ জুলাই পুলিশ হত্যা করেছে। কিন্তু, এই হত্যার ঘটনায় সালমান রহমান ও আনিসুল হকের সরাসরি জড়িত থাকার কোনও প্রমাণ পাওয়া কঠিন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে মূলত আওয়ামী লীগ সরকারের সদস্য হওয়ার কারণে।

তিনি আরও লিখেছেন, ১৬ জুলাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ৬ জন নিহত হয়েছিল। তবে, এই দুজনকে কীভাবে দায়ী করা হচ্ছে? তাহলে কি সরকারের সব সদস্যকেই বিশেষ কোনও সিদ্ধান্তের জন্য অভিযুক্ত করা হবে, যা হয়ত ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বা সরকারের নির্দিষ্ট কোনও সদস্য নিয়েছেন?

লন্ডনভিত্তিক এই সাংবাদিক লিখেছেন, আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ডেইলি স্টার-এর প্রতিবেদন অনুসারে, ‘বিএনপি-জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা আদালতে আসামিদের পক্ষে কোনও আইনজীবীকে দাঁড়াতে দেননি। আসামিদের প্রতিনিধিত্ব করতে আসা দুই আইনজীবীকে আদালতে মারধর করা হয়।’ এমন পরিস্থিতিতে বিচারক কীভাবে বিচার প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে দিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

বার্গম্যান বলেছেন, এই ধরনের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং মিথ্যা মামলা চলতেই থাকবে, যদি না পুলিশ এবং আদালতকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে আইন প্রয়োগের জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়।

তিনি বলেছেন, হ্যাঁ, আওয়ামী লীগের শাসনামলে এই দুই ব্যক্তি অপরাধ করে থাকতে পারেন। কিন্তু যথাযথ তদন্ত করে প্রমাণ সংগ্রহ করা উচিত এবং তার ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা উচিত।

তিনি আরও বলেছেন, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সেক্রেটারি জানিয়েছেন, মানবাধিকার হবে তার প্রশাসনের মূলভিত্তি এবং দেশের প্রতিটি নাগরিকের সুরক্ষা সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার।

পোস্টের উপসংহারে বার্গম্যান লিখেছেন, কোনও সরকার কীভাবে নিজের সবচেয়ে বড় হুমকির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়, তা দেখে সেই সরকারের মূল্যায়ন করা হয়। এখন পর্যন্ত, এই ধরনের ফৌজদারি মামলাগুলো সরকারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যদি এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে নতুন সরকার মানবাধিকারের কোনও দাবি করতে পারবে না।

আমাদের প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)

Design by Raytahost.com