October 7, 2024, 1:19 pm

তথ্য ও সংবাদ শিরোনামঃ
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ভালুকায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে ৪টি দোকানঘর পুড়ে ছাঁই বনানীর স্টার কাবাবে কাচ্চি বিরিয়ানির সাথে পচা ও গন্ধ টিক্কা দেওয়ায়র প্রতিবাদে হামলার মামলায় ১১জন গ্রেফতা। সাংবাদিক আমিরুল মোমিনিন মানিক এর উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সারা বিশ্বকে একের পর এক চ্যালেঞ্জএবারে মাটিতে নয়, হাওয়ায় দৌড়াবে ট্রেন ভারতে দেশের দুই শেয়ার বাজারে বড় পতন, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ। ভালুকায় শ্বাসরোধ করে মেয়েকে হত্যা; মা আটক ভালুকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশায় চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ সরকার সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ডাঃ একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে ভাসানী অনুসারী পরিষদের শোক প্রকাশ ১৮৮ শতাংশ জমি দখল করে ৬৯ বছরের বৃদ্ধকে জেলে পাঠাল বিএনপি নেতা আহমেদ আযম খান, জমি ফেরত ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন হার্ট অ্যাটাকের ভয় পাবেন না ! বেনাপোল পোর্ট থানায় মামলা, আটক ৫ লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল এর কবিতা শিক্ষকের কণ্ঠস্বর: শিক্ষায় একটি নতুন সামাজিক অঙ্গীকার” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বিটিএ ও বাকবিশিস’র যৌথ উদ্যোগে ৫ অক্টোবর-২০২৪ ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ পালন। ঢাকার যানজট নিরসনে ইছহাক দুলালের ১১ দফা প্রস্তাবনা পেশ ইতিহাসখ্যাত বহু পরিবারের শেষ কোথায়? অনেকেই জানেন না সিরাজদৌল্লার শেষ বংশধর কোথায়? শত কোটি টাকার মালিক ছালাহউদ্দিন পূর্বাচলজুড়ে দরবেশ আতঙ্ক। সন্ত্রাস চাঁদাবাজ ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জে যুবদলের সমাবেশ। নিত্য পণ্যের দামের চলছে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা, কমার কোনো লক্ষণ নেই, মারাত্মক নাজেহাল অবস্থায় সাধারণ মানুষ। সেপ্টেম্বর মাসে ২৮ জনকে পিটিয়ে হত্যা ধর্ষণ ৪৪ জন। বেনাপোল সীমান্তের চিহ্নিত মাদক সম্রাট বাদশা মল্লিক আটক। ভালুকায় ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতা হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দিতে হবেনা, হাইকোর্টে এনবিআর এর মামলা প্রত্যাহার। খুব শীঘ্রই স্থবির হয়ে যাচ্ছে দেশ, দুর্ভিক্ষ আসন্ন, ব্যাংক ঋণের সুদের হার ১৪%, অনিয়ন্ত্রিত ডলারের দাম, গ্যাস-বিদ্যুতের বিল দ্বিগুণ। কক্সবাজারে উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি নিহত ১ এবং আহত ৫ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতে কম মূল্যে রফতানি হচ্ছে ইলিশ দোহাই দিচ্ছে পুরনো পরিপত্রের সংশ্লিষ্টরা। গুমের শিকার শামীম চাকুরী হারিয়ে এখন পথে পথে

নিজের মধ্যে আত্ম বিশ্বাস ফিরে আনার মতো একটি লিখা, একটু পড়ুন, জীবন পাল্টে যাবে

নিজের মধ্যে আত্ম বিশ্বাস ফিরে আনার মতো একটি লিখা, একটু পড়ুন, জীবন পাল্টে যাবে

আপনি জানেন কি ?
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো! এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই।

কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলোনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।
আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।

এরপর :
বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু আপনি মারা যাননি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন।
বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন।
বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায় কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন।
অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায় কিন্তু আপনার কিছুই হয়নি।
বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিন্তু আপনি এখনো আছেন।

আর আজ :
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।

তাহলে হতাশা কেনো ?
কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে
সেটা মেনে নিতে পারেন না?
কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন?
কেনো বলেন আমি আর বাচতে চাইনা?
কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?

এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন ? আপনি কেন হারবেন ? কেন হার মানবেন ? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন- কি প্রতিভা আছে আপনার ? মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় আল্লাহ কে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন, শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি জিতবেনই।

আমাদের প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)

Design by Raytahost.com