হজরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছেন “মুমিনের ব্যাপারটাই আশ্চর্যজনক ! তার প্রতিটা অবস্থাই তার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। আর এটা কেবল মুমিনের জন্যই নির্ধারিত, অন্য কারো জন্য নয়। মুমিনের কাছে সুখের কিছু এলে শুকরিয়া আদায় করে। এটা তার জন্য মঙ্গলময় হয়। অনুরূপভাবে যখন কোনো দুঃখ তাকে স্পর্শ করে, তখন সে ধৈর্যধারন করে। আর এটাও তার জন্য মঙ্গলময় হয়।” –সহীহ মুসলিম : ২৯৯৯
পবিত্র কোরানে মহান আল্লাহ বলেন।
“হতাশ হয়ো না। উঠো! সিজদাহ করো এবং কাঁদো!”
–সূরা ইউসুফ : ৮৬
“আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দিবেন।”
–সূরা ত্বলাক : ৭
“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি।”
–সূরা ইনশিরাহ : ৬
“আমি তো আমার দুঃখ ও অস্থিরতাগুলো আল্লাহর সমীপেই নিবেদন করছি।”
–সূরা ইউসুফ : ৮৬
“জেনে রেখো, আল্লাহর সাহায্য নিকটে।”
–সূরা বাক্বারা : ২১৪
“একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না।”
–সূরা ইউসুফ : ৮৭
“আল্লাহ কোনো ব্যক্তির উপর তার সাধ্যের চাইতে বেশী, এমন বোঝা চাপিয়ে দেন না।”
–সূরা বাক্বারা : ২৮৬
“এবং অবশ্যই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।”
–সূরা বাক্বারা : ১৫৫
“হে ঈমানদারগণ, তোমরা সবর ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।”
–সূরা বাক্বারা : ১৫৩
“হে আল্লাহ, আমি তো কখনো আপনাকে ডেকে ব্যর্থ হইনি।”
–সূরা মারইয়াম : ৪
All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)
Leave a Reply